

নতুনটিসহ নভোএয়ারের বহরে এখন উড়োজাহাজের সংখ্যা পাঁচ বলে এক প্রতিষ্ঠানের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
মস্কো থেকে উড়ে আসা উড়োজাহাজটি রোববার বিকালে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
গত ডিসেম্বরে এটিআর ৭২-৫০০ মডেলের একটি উড়োজাহাজ নভোএয়ারে যুক্ত হয়েছে।
এ বছরের মার্চে একই মডেলের আরেকটি উড়োজাহাজ আসার কথা রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বর্তমানে নভোএয়ার অভ্যন্তরীণ রুটে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, যশোর, সিলেট ও আন্তর্জাতিক রুটে ইয়াঙ্গুনে যাত্রী পরিবহন করছে।
News Link: http://bangla.bdnews24.com/business/article1119396.bdnews
৬৮ আসনের অত্যাধুনিক এটিআর ৭২-৫০০ মডেলের আরেকটি উড়োজাহাজ যুক্ত হয়েছে নভোএয়ারে। এ নিয়ে নভোএয়ারের বিমান বহরে উড়োজাহাজের সংখ্যা পাঁচে উন্নীত হলো। উড়োজাহাজটি গতকাল রবিবার বিকেলে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এ সময় নভোএয়ারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত ডিসেম্বরে এটিআর ৭২-৫০০ মডেলের একটি উড়োজাহাজ নভোএয়ারের বিমানবহরে যুক্ত হয়েছে। মার্চ ২০১৬ সালের মধ্যে আরো একটি নতুন এটিআর ৭২-৫০০ মডেলের বিমান এই বেসরকারি বিমান সংস্থার বহরে যুক্ত হবে। বহরে বিমানের সংখ্যা দাঁড়াবে ছয়টিতে। এসব নতুন উড়োজাহাজ দিয়ে অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক রুটের বিভিন্ন গন্তব্যে যাত্রীসেবায় ব্যবহার হবে। বর্তমানে নভোএয়ার ঊসনত্ধবৎ উড়োজাহাজের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ রুটে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, যশোর, সিলেট ও আন্তর্জাতিক রুটে ইয়াঙ্গুনে যাত্রী পরিবহন করছে। এ ছাড়া নভোএয়ার সেবা দিয়ে ৯৭.৭ শতাংশ যাত্রীর সন্তুষ্টি করে আসছে।
News Link: http://www.kalerkantho.com/home/printnews/335617
DHAKA, Mar 13, 2016 (BSS) – NOVOAIR, one of the private airlines of the country, has procured a brand new ATR 72-500 airplane in its fleet, raising its total airplane numbers to five.
The aircraft landed Hazrat Shahjalal International Airport (HSIA) from London via Moscow this afternoon.
High officials of Novoair and other respected personnel were present on the occasion.
In December 2015, NOVOAIR welcomed its first brand new ATR 72-500 and expects the 3rd same kind of aircraft by end of this month.
At present, Novoair operates domestic routes from Dhaka to Chittagong, Cox’s Bazar, Jessore, Sylhet and international route from Dhaka to Yangon.
The high-quality passenger services and utmost safety had been maintained by Novoair following CAAB rules and regulations for last 3 years, a press release said.
Furthermore, NOVOAIR earned 97.7% passenger satisfaction and ensured 98.3% on-time operation, it added.
News Link: http://bssnews.net/newsDetails.php?cat=0&id=560435&date=2016-03-13
Photos and text by Muktadir Rashid
I was extremely cautious as the tiny jet was about to land following a nearly two hour long journey from Dhaka to Yangon on a sunny afternoon. After getting down from the plane and while I made my way to immigrations, I was astonished by the lavish Yangon International Airport, still under construction by the military rulers of Myanmar, for international passengers.
I was a bit perplexed due to the sheer number of news I had read about the isolated neighbour and incidents of rights violations over the years. After crossing immigrations, I was again surprised when I exchanged 124, 000 Kyat [pronouncd chayat] for US $ 100.
Once out the airport, we moved to Taw Win Garden Hotel, opposite the Russian Embassy in Myanmar. The 45-minute drive to the hotel was made through clean and bumpy roads through the suburbs outside Yangon which literally means ‘End of Enemy’. We learnt that the roads of the city are usually congested around this time.
Following refreshments at the hotel, we went to Royal Lake-side Karaweik Palace to enjoy the Myanmar folkloric tradition with cuisine, music and traditional dance performance. This can be enjoyed every evening for three hours.
Even after these performances are over, the night is still young in Yangon. The city is particularly safe for tourists even after dark. Bars, open through the night, enjoy gathering from tourists and locals. There is little chance of untoward incidents as there are plenty of burly bouncers at these bars.
Yangon can be called the ‘city of Pagodas’ just like Dhaka is called the city of ‘mosques’. Also, betel leaf is extremely popular in the country where there are a number of different recipes for those who have the habit. Corners of bars and airports can be found riddled with betel leaf spits.
During the second day, our sightseeing began with Maha Bandula Park, located downtown and surrounded by important buildings including the Sule Pagoda, the Yangon City Halland the High Court and most interestingly Bangali Sunni Jamme Mosque.
The sight of the mosque was interesting given the fact that I have read about the treatment Rohingya [locally pronounced Rohinza] muslims have been facing from the Myanmar government.
We also went to Botataung Pagoda, which claims to have Buddha’s sacred hair relic. The structure, located near the Yangon river port, is very secure with CCtv cameras and other secure facilities.
On the way to the Botataung Pagoda, you can see the city’s most expensive Strand Hotel, still as inspiring as it was during the early 20th Century on the stranded road. The hotel structure still exudes a colonial feeling.
People of Myanmar believe that no visit to Yangon is complete without a visit to the 2,500 years old Shwedagon Pagoda, located west of the Royal Lake on 114-acre Singuttara Hill.
Shwedagon Pagoda is covered with hundreds of gold plates and the top of the stupa is encrusted with 4,531 diamonds, the largest of which is a 72 carat diamond.
But, as a tourist you have to pay US$8 to enter the holy site. This made me think about the revenues that can be incurred through entry charges to Sixty Dome Mosque in Bagherhat or even for visiting Somapura Mahavihara in Paharpur of Naogaon.
In the pagoda, tourists have to be very careful about their dresses. Strapless, tank top, wide neck, crop top, short pants and mini skirt, among others, are prohibited in the religious places in Yangon. So tourists should keep additional clothes with them while visiting the pagodas.
‘খোক মোক’-মায়ানমারের ঐতিহ্যবাহী এক মিহি চালের পিঠার নাম, ভেতরে তরল গুড়। পাতলা ছোট গোল রুমালের মতো অনেকটা দেখতে পিঠাটি একবারেই সহজে গিলে ফেলা যায়। মায়ানমারের শিল্পীদের ঐতিহ্যবাহী নাচ দেখার পাশাপাশি ‘রয়্যাল কারাউইক প্যালেস’ বসে রাতের খাবার সেরে ওই পিঠা উপভোগ করা সত্যিই অতুলনীয়।
যারা অল্প কদিনের জন্য পরিবার নিয়ে দেশের বাইরে একটু নিজের মতো করে ঘুরে বেড়ানোর কথা ভাবেন তারা বাংলাদেশ থেকে প্লেনে করে মাত্র দেড় ঘণ্টায় পৌঁছে যেতে পারবেন মায়ানমার।
দেশটি নিয়ে অনেকের কৌতুহল থাকলেও কম পরিচিত মানুষই পাবেন যারা ওই দেশটিতে গিয়েছেন।
মায়ানমারের রাজধানীর নাম ইয়াংগুন। যার অর্থ শক্রুর বিনাশ।
ছিমছাম শহরটিতে গেলে দেখা যাবে ভারতে মুঘল সাম্রাজ্যের শেষ সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর জাদুঘর, মায়ানমারের প্রসিদ্ধ স্যে ডাগোন প্যাগোডা (Shwedagon), জেম মিউজিয়াম অ্যান্ড জেমস মার্ট, জাহাজের আদলে তৈরি ‘রয়্যাল কারাউইক হল’। যেখানে রাতের খাবার খেতে খেতে ঐতিহ্যবাহী নৃত্য ও গীত উপভোগ করা যায়।
এছাড়াও হালকা রোদে বাসে করে শহরটিতে ঘুরে বেড়ালে দেখা যাবে সেখানকার জেনারেল হাসপাতাল, মিশনারি স্কুল, ছেলেদের স্টেট হাই স্কুল, মেয়েদের আলাদা স্কুল, সু ই প্যাগোড়া, সোডাগোন প্যাগোডা, সূচির বাসভবন, মায়ানমার পারলামেন্ট, সেখানকার আসবাবপত্র তৈরিতে ব্যবহার হওয়া টিক ট্রি, বো গক মার্কেট, মহাবান্ডুলা পার্ক।দুপুরে সেখানকার পাই ডং স্যু ইয়েক থা (হালপিন) রোড ও মানায়ারি রোডের খাবার রেস্তোরাঁ ‘পানডোমার রেষ্টুরেন্ট (Pandomar Restaurant)’ পাওয়া যাবে বাংলাদেশের মতোই ভাত, মাছের তরকারি, মুরগির তরকারি ও সবজির হরেক রকম পদ।
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে পর্যটকরা এখন মায়ানমারে বেড়াতে যাচ্ছেন বলে তারা দাবি করছেন।
মায়ানমারের ইয়াংগুনে দীর্ঘ সময় ট্যুরিস্ট গাইডের দায়িত্ব পালন করেন জিন মার অং।
অং বলেন, “আগে ইয়াংগুনে জার্মানরা বেশি আসতো। তাই গাইড হিসেবে কাজ করতে গিয়ে জার্মান ও ফ্রান্সের ভাষা শিখেছিলাম। এখন অনেক ইংরেজী ভাষাভাষী পর্যটক আসছে বলে ইংরেজীও আয়ত্তে এনেছি।”
ইয়াংগুনের ডাউন টাউনশিপের জিয়াকা রোডে গেলে দেখা যাবে ভারতে মুঘল সাম্রাজ্যের শেষ সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর জাদুঘর। সেখানে তার মরদেহ সমাহিত রয়েছে। দুই তলার জাদুঘরের একতলায় তার প্রকৃত সমাধিস্থল। আর ঠিক তার উপর রয়েছে আরেকটি প্রতীকী সমাধি। তার একপাশে রয়েছেন স্ত্রী জিনাত মহল ও অন্যপাশে তার নাতনি প্রিন্সেস রওনাক জামানি বেগম। সম্রাট জাফর ১৮৬২ সালের ৭ নভেম্বর ৮৯ বছর বয়সে মারা যান। বৃটিশ সরকার তাকে গোপনীয়তায় সমাহিত করেছিলেন। ১৯৯১ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি জাফর শাহ মেমোরিয়ালের কনস্ট্রাকশন কাজ চলার সময় তার মরদেহ আবিষ্কার হয়েছিল।
সমাধিতে মুসলামান ধর্মাবলম্বীরা গিয়ে নামাজ আদায় করতে পারবেন। ওই মসজিদে থাকা লোকেরা শাহ জাফরকে সুফি দরবেশ বা সুফি সাধক বলেও মানেন। বাদশাকে তারা মনেপ্রাণে ভালোবেসে তার স্মৃতি আঁকড়ে আছেন।
মায়ানমারের আরেক দর্শনীয় নিদর্শন ‘স্যে ডাগোন প্যাগোডা (Shwedagon)। প্যাগোডার কাছাকাছি প্রবেশ করতেই জুতা মোজা খোলা শুরু করতে হয়। কারণ, সেখানে জুতা কিংবা মোজা পরে প্রবেশের অনুমতি নেই।
বাস থেকে নেমে প্যাগোডায় প্রবেশের জন্য টিকিট সংগ্রহ করে প্রবেশপথে দেখা যাবে কয়েক হাজার জুতা মোজা স্তুপ করে রাখা। তাদের দুর্গন্ধে নাকে কাপড় গুজে রাখার উপক্রম হয়।স্যে ডাগোন প্যাগোডাটির উচ্চতা ৩২৬ফিট। সেটি ১১৪ একর জমির উপর তৈরি। প্যাগোডার উপরের অংশের অধিকাংশই গোল্ড প্লেটেড। প্যাগোডার নিচে রয়েছে বুদ্ধের ছোট বড় বহু মূর্তি।
তারদিকে সোনালি রংয়ের এক রাজকীয় আবরণ যেন প্যাগোডাকে ঘিরে রেখেছে। বুদ্ধের মূর্তির চারদিকে লাল-নীল আলো জ্বলছে।
প্যাগোডার চারদিকে মানুষের ঢল। এত্তগুলো মানুষ এখানে তারপরও কেমন নীরবতা, একটা কেমন পবিত্র পরিবেশ।
শান্তভাবে অনেকে ছবি তুলছে, কেউ বুদ্ধের মূর্তির পাশে বসে আছেন কেউবা বুদ্ধের সামনে বসে তাকে প্রাণভরে প্রণাম করছেন। সেখানে বিভিন্ন দেশ থেকে এসেছেন মানুষ।
এই প্যাগোডাতে আসা বেনজিয়ামের নাগরিক রিগাইন আজরিভ জানালেন, দুই সন্তান লিও ও চারলটিকে নিয়ে ভিয়েতনাম থেকে চায়না নতুন বছর উপলক্ষ্যে সন্তানদের স্কুল ছুটি থাকায় তারা স্বপরিবারে বেড়াতে এসেছেন।
প্যাগোডাতে বুদ্ধকে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছিলেন সুই অনট (২৫)। তার বিশ্বাস বুদ্ধের কাছে এসে কোনো প্রার্থনা করলে তা বিফলে যাবে না। তাই প্রতি সপ্তাহে অন্তত একবার এই প্যাগোডাতে আসেন তিনি।‘রয়্যাল কারাউইক হল’ বিরাট একটা কৃত্রিম জাহাজের আদলে নির্মাণ করা হয়েছে। সোনালি আলো ঝলমলে প্যালেসের চারদিকে জল টলমল করে। জলের ধারে বসে প্রিয়জনের সঙ্গে বসে নীরবে কথা সেরে ফেলতে পারেন সহজে একান্তে।
হলটায় যেখানে খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে সেটি অনেকটা বাংলাদেশের কোনো বড় রেস্টুরেন্টের হল রুমের মতো।
চারদিকে ছোট বড় টেবিলের ঠিক সামনে রয়েছে মঞ্চ। সেখানে মায়ারমারের ঐতিহ্যবাহী গান ও নাচ পরিবেশনে ব্যস্ত থাকেন শিল্পীরা। দর্শকরা খাবারের পাশাপাশি অনুষ্ঠানও উপভোগ করেন।
খাবারের মেন্যুতে সেখানকার স্থানীয় খাবারের পাশাপাশি ভারতীয় ও ইউরোপীয় খাবারও পাওয়া যাবে।
শিল্পীদের ওই পারফরমেন্স দেখতে হলটিতে অস্ট্রেলিয়া থেকে টুরিস্ট হিসেবে ফেব্রুয়ারিতে এসেছিলেন অস্ট্রেলিয়ার সুইন বার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাইকেল(৬৫) ও তার স্ত্রী ভারজেনিয়া (৬০)।
মাইকেল বলেন, “দুই সপ্তাহের জন্য ঘুরে বেড়াতে স্ত্রী নিয়ে মায়ারমার এসেছি।”
তাদের খাবার টেবিল থেকে বেশ দূরে ১০/১২ জন ফ্রান্সের নাগরিক হাসি আর আড্ডায় মেতেছিলেন।
তাদের একজন জ্যাক (৬০) জানালেন, মায়ানমারের প্যাগোডা দেখতে ছুটিতে বন্ধু ও পরিবার নিয়ে তারা মায়ানমার ঘুরতে এসেছেন। দেশটিতে দুই সপ্তাহ ঘুরে বেড়ানোর পর তারা বিদায় নেবেন।র্য়্যা ল হলের পারফরমেন্স দেখে মনে হচ্ছিল সেটি পৌরাণিক গল্প নির্ভর। প্রেম, বাধা, যুদ্ধ ও অবশেষে পরিণতি ওই বৈচিত্র্যময় পারফরমেন্সগুলোরও বৈশিষ্ট্য।
মায়ানমারে থাকার জন্য রয়েছে প্রয়োজনীয় সংখ্যক হোটেল। শহরে ঘুরে বেড়ানোর সময় রাস্তার পাশে দেখা যাবে হরেক রকমের গাছ। মাঝে মধ্যে কিছুটা যানজটে পড়ে গাড়ি। ওই সময় রাস্তার পাশে ‘থানাকা’ নামের গাছটি দেখা যায়। ওই দেশের আসবাবপত্র তৈরির জন্য সেটি সুপ্রসিদ্ধ।
খনিজ সম্পদ সম্পৃদ্ধ দেশ মায়ানমারে ঘুরে বেড়ানোর জন্য রয়েছে জেম মিউজিয়াম অ্যান্ড জেমস মার্ট।
মিউজিয়ামে প্রবেশের পর প্রত্যেক দর্শনার্থীর মোবাইল ফোন ও ক্যামেরা সেখানকার কর্তৃপক্ষকে জমা দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করতে হয়।
একই ভবনের জেমস মার্টে গিয়ে দেখা যাবে হরেক রকমের পাথরের অলংকার। অনেকে মুক্তার মালা কেনেন, কেউবা কেনেন নীলা, পান্নার অলংকার। কেউবা কেবল দরদামও করেন।।
মিউজিয়ামের কর্মকর্তা মালেয়া (৪৫) জানালেন, মায়ানমারে প্রচুর খনিজ সম্পদ আছে। হরেক রকম পাথর আর তা দিয়ে তৈরি অলংকার তৈরিতে এই দেশের পরিচিতি আছে। প্রতিদিন এই মিউজিয়ামে শতাধিক বিদেশি পর্যটক আসছেন।
দর্শনার্থীদের ৯০ ভাগই ফ্রান্স থেকে আসেন। এছাড়াও ইতালি, জার্মানরাও এখন এই দেশে আগের তুলনায় অনেক বেশি বেড়াতে আসছেন। তাছাড়া বাংলাদেশসহ প্রতিবেশী কয়েকটি দেশের পর্যটকরাও ভিড় করেন এই জাদুঘরে বলেও আশা প্রকাশ মালেয়া।
মায়ানমারের বেড়াতে যাওয়ার খরচাপাতি আর বিভিন্ন তথ্যে জন্য যোগাযোগ করতে এইসব ইমেইল এবং ওয়েবসাইটে।
Karaweik Palace এর email: karaweikpalace@gmail.com
Shwedagon Pagoda email: botadmin@myanmar.com.mm,
Sky Ride Travel & Tours Co.ltd এর ওয়েবসাইট www.skyridetravelmyanmar.com
News link: http://bangla.bdnews24.com/lifestyle/article1112375.bdnews